সুপার কম্বো

পুষ্টিবিদ সৈয়দা শিরিনা স্মৃতির মতে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা

✅পুষ্টিবিদরা জানান, চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং ক্ষতিকর কোলেস্টেরল দূর করতে কাজ করে।
✅দিনে দুই চা চামচ চিয়া সিড শরীরের শক্তি দেয় এবং কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
✅প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় চিয়া সিড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে।
✅মেটাবলিক সিস্টেমকে উন্নত করার মাধ্যমে এটি ওজন কমাতে সহায়তা করে।
✅এটি রক্তে চিনির প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে বলে ডায়বেটিসের ঝুঁকি কমে।
✅হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় চিয়া সিড দারুণ কাজ করে। কারণ এতে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম।
✅চিয়া সিড কোলন পরিষ্কার রাখতে কাজ করে।
চিয়া সিড শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে আনে।
✅দূর করে অ্যাসিডিটির সমস্যা।
চিয়া সিড ভালো ঘুম হতেও সাহায্য করে বলে বিশ্বাস করেন চিকিৎসকরা।
✅হাঁটু ও জয়েন্টের ব্যথা কমায়।
✅সুন্দর রাখে ত্বক, চুল ও নখ।

পিংকসল্টের উপকারীতা

শরীরের PH ব্যালান্স নিয়ন্ত্রণে রাখে।

ঘুম এর কোয়ালিটি ইমপ্রুভ করে।

শ্বাসযন্ত্রের বিভিন্ন রোগ কে প্রতিরোধ এ সহায়তা করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

শরীরের ফ্লুইড ব্যালান্স নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ডিহাইড্রেশন থেকে রক্ষা করে।

পিংক সল্ট এর বিশেষত্ব কী?সাধারণ লবণ যে প্রক্রিয়ায় প্রস্তুত করা হয় তার থেকে পিংক সল্ট তৈরী হয় অধিক ন্যাচরাল উপায়ে। এর ন্যাচরাল হারভেস্টিং প্রসেস এর কারণে পিংক সল্ট এ রয়েছে স্বাস্থের পক্ষে উপকারী নানা মিনারেল, ধারণা করা হয় পিঙ্ক সল্ট এ রয়েছে প্রায় ৮৪ প্রজাতির মিনারেল। পিংক সল্ট এ থাকা মিনারেল গুলোর মধ্যে অন্যতম হল আইরন এবং মূলত এই আইরন এর জন্যেই এই লবণের কালার গোলাপী বর্ণ হয়ে থেকে। হিমালয়ের পাদদেশের কাছে পাকিস্তানের অঞ্চলে এই লবণ পাওয়া যায়। এই লবণ কম পরিশোধিত হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, এতে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ নেই। লবণের প্রধান উপাদান হল সোডিয়াম ক্লোরাইড, মূলত লবণের ৯৮% এ সোডিয়াম ক্লোরাইড। এটি একটি প্রাকৃতিক লবণ। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খুবই সামান্যই